1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
বাতিল হোক শান্তি চুক্তি - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
চাঁদপুরে ফরিদ গন্জ উপজেলা দুর্বৃত্তের গু লি তে মোটরসাইকেল আরোহী নি হ ত.. ফরিদপুর উপজেলা ও পৌর প্রশাসনের উদ্দ্যোগে মশকনিধন ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত। বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব ফেনী জেলা আহ্বায়ক কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত পাবনা -৩ আসনে স্হানীয় প্রার্থী মনোনয়ন এর দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত। নওগাঁ ২ আসনে সামসুজ্জোহাকে মনোনয়ন দেয়ায় বিএনপির তৃণমূলে অসন্তোষ পাবনা সাঁথিয়া’য় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু আইন-ন্যায়বিচার-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে আগামী ১৩ নভেম্বর, ২০২৫, বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকাসহ সর্বাত্মক *লকডাউন* কর্মসূচি পালিত হবে জঙ্গি সুদখোর ইউনূসের কারণে বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতার অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দলীয় যেই মনোনয়ন ঘোষণা করা হয়েছে, তা এখনো চূড়ান্ত নয়: এম এ হান্নান *ডাকসু নির্বাচনের পর জামাত–শিবিরের রাষ্ট্র দখলের নীলনকশা*

বাতিল হোক শান্তি চুক্তি

মোহাম্মদ রুস্তম আলী কিশোরগঞ্জ
  • Update Time : বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২২১ Time View

বাতিল হোক শান্তি চুক্তি

মোহাম্মদ রুস্তম আলী কিশোরগঞ্জ

নির্দিষ্ট ভূমি সীমা ও জনগণ নিয়ে গঠিত হয় রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের প্রয়োজনে এবং জনগণের নিরাপত্তার জন্য তৈরি করা আইন যাকে একত্রে সংবিধান বলে।

১৯৪৭ সালে ভারত ভাগে সৃষ্টি হয় পাকিস্তান রাষ্ট্র। পাকিস্তান রাষ্ট্রের দুটি অংশ একটি পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান।দুই প্রদেশের মধ্যে দুরত্ব ১৪’শ মাইল প্রায়।পৃথিবীতে এমন ইতিহাস দ্বিতীয় কোথাও নেই। পশ্চিম পাকিস্তানে সকল কর্তৃত্ব পরিচালনা করেন।যেখানে বৈষম্য লুটের চিত্র ফুটে ওঠে। 

২৪ বছর লুট নির্যাতনের প্রতিবাদে নতুন রাষ্ট্র গঠনের প্রয়োজন হয়ে ওঠে।পাকিস্তান ভেঙে সৃষ্টি হয় নতুন রাষ্ট্রের, লাখো শহীদ ও নারীর সম্ভমের বিনিময়ে সৃষ্টি হয় বাংলাদেশ। 

একটি রাষ্ট্রে বিভিন্ন মতের, নানা ধাচের, ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের ও নীতির মানুষ বাস করেন।কারো পরিচয় তার ধর্মে বা নীতির নয়।একজন মানুষের প্রথম পরিচয়,  সে এই দেশের নাগরিক। 

সে কোন গোষ্ঠীর বা জাতির সেই অনুযায়ী কোনো অধিকার পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন না।দেশের আইন অনুযায়ী সকল নাগরিকের অধিকার পাবেন।একজন মানুষের পরিচয় সে দেশের নাগরিক। প্রত্যেকেই নাগরিক অধিকার পাবেন।

কারো ধর্ম বা গোষ্ঠী বিবেচনা করে পৃথক কোনো শান্তি চুক্তি করা এটা দেশের মধ্যে শত্রু পুষে রাখা বা সন্ত্রাসী সংগঠন  তৈরি করা বলে মনে করি।

পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠন দেখা যায় মাঝে মধ্যেই। তাদের দমন করতে গেলেই আদিবাসী বা উপজাতিরা স্লোগান উঠান,  সেনাবাহিনী হোটাও,,আদিবাসী বাঁচাও।বাঙালি সরাও, পাহাড় বাঁচাও!

রাষ্ট্রের সীমানায় যেকোনো জায়গায় সেনাবাহিনী থাকবে।নাগরিক হিসেবে যে কেউ দেশের যে কোনো জায়গায় যাবে এটাই স্বাভাবিক। 

কিন্তু পাহাড়ি অঞ্চলে বাহিরের কেউ গেলেই তাকে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হবে কেন?এই বিষয়ে উপজাতিরা নিশ্চুপ থাকেন!দেশে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী থাকা অবস্থায় কেন তাদের আলাদা সশস্ত্র বাহিনী থাকবে?

পাহাড় অঞ্চল সম্পূর্ণ সন্ত্রাসী মুক্ত করা হোক এবং দেশের নাগরিক অধিকার ব্যতীত সকল শান্তি চুক্তি বাতিল করে, নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হোক।লেখকঃশেখ মামুন

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই