হোমিওপ্যাথি সমাজের ডাক্তার গুলো 99.99% বেকার অকেজো হয়ে গেছে,
মো.গাজী ইব্রাহিম,চাঁদপুর প্রতিনিধিঃ-কারণ তারা বিভিন্ন বয়সে ৫০-৬০ বছর বয়সে এসে হোমিওপ্যাথিতে ভর্তি হয়ে বেকার সমস্যা গুছানোর জন্য বাড়তি কামাই করার জন্য হোমিওপিতে ডাক্তারে রূপান্তরিত হইছে,তাই দাবি দাওয়া নিয়ে মাঠে নামেনা মিছিল মিটিং করে না, জীবনেও চেম্বার ছেড়ে যায় না, কারণ কামাই রোজার নষ্ট হবে ভেবে চেম্বার ছেড়ে যায় না, কিন্তু ওরা জানে না যে হোমিওপ্যাথি বাংলাদেশ ড্যামেজ হয়ে যাচ্ছে -যেখানে ইউনানী আয়ুর্বেদির মাত্র 28 টি কলেজ থাকা সত্ত্বেও ওরা ইউনানী বিশ্ববিদ্যালয় করেছে, কিন্তু আমাদের ৬৬ টি হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ থাকা সত্ত্বেও হোমিও বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারিনি,কারন আমাদের হোমিওপ্যাথি তে অদ্ভুত ডায়নামিক আর রত্ন নামক নেতা রয়েছে,তার মানে বুঝা গেল ইউনানী আয়ুর্বেদিতে নেতা আছে কাজও হচ্ছে,ইউনানী বিশ্ব বিদ্যালয় হওয়ার কারণে ইউনানির প্রতি কেউ হাত বাড়াতে পারবেনা ইউনানী বিশ্ববিদ্যালয় তাদেরকে রক্ষা করার জন্য প্রাচীর বর্ম হিসেবে কাজ করবে,পক্ষান্তরে বাংলাদেশে হোমিও বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়ার কারণে কাকে বকে হোমিও নিয়ে সবসময় টানাটানি করবে অসংখ্য হোমিও কলেজ,অসংখ্য ছেলেপুলে মেয়েরা বেশি বয়সে চার পাঁচ জনের মা বাবা হওয়ার পরে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে কর্মে থাকার পরে হোমিওপ্যাথি অর্জন করার কারণে ওরা কেউ ভালো ডাক্তার রূপান্তরিত হতে পারেনি, কারণ হোমিওকে সময় দিতে পারেনি তারা, হোমিওপ্যাথিতে এই সমস্ত শত শত ক্রিটিকাল সমস্যা রয়েছে এগুলো নিয়ে সবাই ফেসবুকের সোচ্চার ভাবে লেখালেখি করুন,জলদি জলদি হোমিওপ্যাথি কে বাংলাদেশে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সাহায্য করুন,,এই দেশে অসংখ্য ভুইফুর ডিএইচএমএস এর সংগঠন রয়েছে যা মোটেও কাজ করছে না,,উদ্ভট ছাত্রছাত্রীগুলো অতিরিক্ত বয়সে এসে বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিতে ভর্তি হবার কারণে কেউ কলেজে আসে না ক্লাসও করে নাই,এ সমস্ত উদ্ধট ডাক্তারদের কারণে হোমিওপ্যাথি চিরতরে ধ্বংস হচ্ছে, ডিএইচএমএস সেক্টর কে বি এইচ এম এস মুক্ত করা অত্যন্ত জরুরি,গত ১০ বছরে dhms কলেজের প্রিন্সিপাল শিক্ষক কেউ কোন আন্দোলনে যেতে পারে নাই,হোমিও বোর্ডে বি এইচএম এস ডিগ্রি ধারিগন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হওয়ার কারণে, হোমিওপ্যাথির সকল দাবি দাওয়া আদায় করার জন্য dhms কলেজের সকল পরীক্ষা বর্জন করা অত্যন্ত জরুরি,ডি এইচএমএস কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি বন্ধ রাখা জরুরি, শিক্ষকদের বেতন সরকারি করা জরুরী রাজস্ব খাতে,,অসংখ্য হোমিও কলেজের শিক্ষকরা টেকনাফ তেতুলিয়া পঞ্চগড়ে হোমিও কলেজে শিক্ষকতা করে কিন্তু চেম্বার চালায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা শহরে বসে বসে সকাল দশটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত, এ সমস্ত নামকাওয়াস্তে শিক্ষকরা হোমিওপ্যাথির ক্ষতি করছে,,আর যাই হোক যারা কলেজে আসিনি ক্লাস করেনি বাড়িতে বসে বসে পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে তারা মোটেও হোমিওপ্যাথি ডাক্তার না,তারা হলো ব্যবসায়ী এবং হোমিওপ্যাথিকে ধ্বংস করার জন্য এরাই যথেষ্ট,এরা কখনোই ডাক্তার হতে পারেনা,কলেজে শিক্ষকতা করি আমি দেখছি সব বিষয়গুলো,,যারা জীবনে কলেজে আসেনি ক্লাস করেনি তারাই আবার বিভিন্ন হোমিওপ্যাথি সংগঠন করে অনলাইনে এসে বসে বসে ক্লাস করায়,কি অদ্ভুত শিক্ষা দেয়,এরাই আবার চেম্বার দিয়ে লেখে যে ক্যান্সার টিউমার যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ,তারাই পেটেন্ট বিক্রি করে হোমিওকে শেষ করে দিচ্ছে,এগুলোর প্রতিবাদ করে সবাই অবশ্যই ফেসবুকে লিখুন,,ডা:খোরশেদ আলম ফকির সহকারি অধ্যাপক ,হ্যানিম্যান হোমিওপ্যাথি মেডিকেল কলেজ কুমিল্লা