1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
ভোলার মনপুরায় ফেসবুকে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে মারধরের ঘটনা ঘটে। - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০৬:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঠাকুরগাঁওয়ে কবরের পাশে থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার — ৩ জন । ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো– সংবাদ সম্মেলনে –রায়হান অপু ,, তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে বিএনপি নেতা হামিদ দিনাজপুরে উঠতে শুরু করেছে বোরো ধান। শুরুতেই ধানের বাজার নিয়ন্ত্রনে ব্যবসায়ীরা। ইএলজিডি সড়ক পাকা (আর সি সি) ঢালায় পরিদর্শন ও উদ্বোধন সিএমপির চান্দগাঁও থানার বিশেষ অভিযানে আটক-০৮ চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার পর উল্টো ২৭ সাংবাদিকের নামে মামলা : সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নিন্দা ও প্রতিবাদ ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি আটক । ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ অফিস দখলে নিল জুলাই যোদ্ধারা ! ঠাকুরগাঁওয়ে শিল্প পণ্য বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন !

ভোলার মনপুরায় ফেসবুকে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে মারধরের ঘটনা ঘটে।

মোঃ আব্দুল গফুর শিকদার ভোলা জেলা প্রতিনিধি।
  • Update Time : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৭৬ Time View

ভোলার মনপুরায় ফেসবুকে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে মারধরের ঘটনা ঘটে।

মোঃ আব্দুল গফুর শিকদার ভোলা জেলা প্রতিনিধি।

ফেসবুকে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে ভোলা জেলা মনপুরা উপজেলার আনন্দবাজারের এক ব্যবসায়ীকে ডেকে নিয়ে মারধর করেছে স্বৈরাচার সরকারের যুবলীগ নেতা এডভোকেট রাহাদ,
এবং তার সঙ্গীরা । মারধরের শিকার মোঃ হেলাল উদ্দিন, একজন জামায়াত শিবির এর কর্মী ও আনন্দবাজারের ব্যবসায়ী ।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর (মঙ্গলবার ) রাত সাড়ে দশটায় জামায়াত শিবির কর্মী হেলাল উদ্দিন এর বাসায় যায় স্বৈরাচার সরকারের যুবলীগ নেতা মোঃ রাহাদ উকিল ও তার সঙ্গীরা বাসায় যাওয়ার পর হেলালকে না পেয়ে তার মা, বোন এবং স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং হেলালকে যেখানে পাবে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসে।

জানা যায়,এডভোকেট রাহাত এবং তার সঙ্গীরা স্বৈরাচার সরকারের সময় যুবলীগ করতো এবং যুবলীগের প্রভাব খাটিয়ে অনেক মানুষকে মার ধর করতো । এবং বিএনপির অনেক নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে চাঁদা চাইতেন চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে বিএনপির নেতাকর্মীদেরকে হয়রানি মূলক ভাবে মামলা দিয়ে থাকতেন।
বিশেষ সূত্রে জানা যায় স্বৈরাচার সরকার পতনের পর এডভোকেট রাহাদ বিএনপি’র কিছু অসাধু নেতাদের সাথে হাত মিলিয়ে এখন সে বিএনপির অনেক বড় মাপের একজন নেতা হয়ে গেছে। এবং অনেক ধরনের লুটপাট করতেছে এটার প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও মারধরের শিকার হলেন হেলাল উদ্দিন।
হেলাল উদ্দিন লিখিত স্টেটমেন্ট দেন দেশ বুলেটিন পত্রিকা কে
১৭ তারিখ মঙ্গলবার রাহাদ উকিল বরিশাল বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে গিয়েছিল সে এই পোস্টটি করেছে এটা করার কারণে আমি বলছি সে যুবলীগ করে বিএনপির সমাবেশে কেন গিয়েছিল এটা আমার প্রশ্ন। রাত্রে ১০: ৩০ মিনিটে রাহাদ উকিল ও মোহাম্মদ আল-আমিন এবং সোলাইমান এই তিনজন আমার বাড়িতে গিয়ে আমার মা বোন এবং আমার স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আমার মোবাইল নাম্বার এনেছিল মোবাইল নাম্বার এনে আমাকে কল দেওয়ার পর আমি বলছি আমি আনন্দবাজার আছি এই কথা শুনে তারা আনন্দবাজার আসলো আইসা আমাকে বাজারের পূর্বদিকে যাওয়ার নির্জন রোডের দিকে নিয়ে ওখানে আমার সাথে আল-আমিন কথা বলতেছে কথা বলার পর রাহাদ উকিল এবং সোলেমান গিয়ে ওরা আমাকে এলোপাথাড়ি কিল ঘুষি এবং গলা টিপে মারার হুমকি দিয়েছিল সে আরও হুমকি দিয়েছিল যে বিএনপির এক নেতা বলেছিল ওর হাত পা ভেঙ্গে জেলখানায় ঢুকিয়ে রাখ রাহাদ উকিল বলতেছে তোকে হাত পা ভাঙবো না তোকে মেরে ব্রিজের উপর দিয়ে পেলে দেবো দেখি তোর কোন বাবা আছে একথা বলে আমার গলা টিপে ধরে এবং আমাকে সন্ত্রাসী কায়দায় ধাপে ধাপে মারপিট করে আমাকে মোবাইলে কথা বলতে দেয় নাই মোবাইলটা রেখে দিয়েছিল বাজারের কিছু লোক মারধরের খবর পেয়ে যখন আসছিল তখন সন্ত্রাসী তিনজন আনন্দবাজার থেকে চলে গেছে তখন আমি আমার ঊর্ধ্বতন সাংগঠনিক সকলকে অবহিত করি এবং আমাকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে। আমি এটার সুস্থ বিচার চাই যে জন্য ছাত্ররা আন্দোলন করেছিল কোন বৈষম্য থাকবে না স্বৈরাচার সরকারের যুবলীগ ক্যাডার রা বিএনপির সাথে যোগ দিয়ে কেন আমাকে এরকম করল আমি এটার সঠিক বিচার চাই আপনাদের মাধ্যমে।এটাই ছিল হেলাল উদ্দিনের বক্তব্য।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই