1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
পাবনার সাবেক এমপি গোলাম ফারুক প্রিন্স ও তার গুন্ডালীগের অপকর্ম ফাঁস। - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই রামপুরহাটের বারমেশিয়া গ্রামে ২৮ আগস্ট নিখোঁজ হয় এক আদিবাসী ছাত্রী বীরগঞ্জে বিএনপি সভাপতি মনজুরুল ইসলাম দিনব্যাপী দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন চট্টগ্রামে কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলের ভাড়া নৈরাজ্য : বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ! চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকা চকবাজারের বাগদাদীয়া একাডেমির হেফজুল কোরআন বিভাগের সবক দান অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে হামিদুল ইসলাম হামিদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন

পাবনার সাবেক এমপি গোলাম ফারুক প্রিন্স ও তার গুন্ডালীগের অপকর্ম ফাঁস।

স্টাফ রিপোর্টার পাবনা।
  • Update Time : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৬০ Time View

পাবনার সাবেক এমপি গোলাম ফারুক প্রিন্স ও তার গুন্ডালীগের অপকর্ম ফাঁস।

স্টাফ রিপোর্টার পাবনা। পাবনার সাবেক এমপি প্রিন্সের উত্থানের একটি ঘটনা! ২০১০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর পাবনা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নিয়োগ পরীক্ষাচলাকালে হামলা চালায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বিজয় ভূষন পাল, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আব্দুল মামুনসহ ১৫ জনকে পিটিয়ে আহত করা হয়। এসময় বিভাগীয় কমিশনার অফিসের ১টি গাড়ি ও জেলা প্রশাসনের ৪টি গাড়িসহ পরীক্ষা কেন্দ্রে ভাংচুর করা হয়। পরীক্ষার খাতা ছিঁড়ে ফেলে এবং অগ্নিসংযোগ করা হয়।
প্রশাসনে আওয়ামী লীগের নগ্ন হস্তক্ষেপের ঘটনা দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠে। এই ঘটনার নেপথ্যে উঠে আসেন গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স। তার বিরুদ্ধে ডিসিকে লাঞ্ছিত করারও অভিযোগ উঠে। ডিসি অফিস ঘেরাও, সড়ক অবরোধ, কর্মবিরতিসহ ঘটনায় দুই সপ্তাহ ধরে চলে প্রশাসন ও ক্ষমতাসীন দলের মধ্যে টানাপোড়ানে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর প্রশাসনিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম পাবনায় আসেন। তিনি এসে ঘটনার রেশ টানলেও শেষ পর্যন্ত পাবনা ছাড়তে বাধ্য হোন তৎকালীন জেলা প্রশাসক ড. এএফএম মঞ্জুর কাদির ও পুলিশ সুপার জামিল আহমেদ, এডিসি, ইউএনও, ওসিসহ প্রশাসনের শীর্ষ প্রায় সব কর্মকর্তা। যাওয়ার আগে এক মতবিনিময় কান্নায় ভেঙে পড়েন জেলা প্রশাসক ড. এএফএম মঞ্জুর কাদির, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সাইদুর রহমান ও ম্যাজিষ্ট্রেট ইসরাত জাহান।

এমন কিছু ঘটনা নিয়ে আরও বিস্তারিত আসবে ইনশাআল্লাহ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই