মাহফুজ গং এর এসাইনমেন্ট হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ও তার সাথে সকল গ্লোরিকে বিতর্কিত করে জামাতের রাজনীতির নেরেটিভকে ছলে বলে কৌশলে সুপ্রতিষ্ঠিত করা
প্রতিবেদক ও সম্পাদকঃ-দৈনিক বাংলার মুক্তকন্ঠ।।
১৯৭১ এর বিষয়ে জামাতের নেগেটিভ ভুমিকার সমকক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করা ও মুক্তিযুদ্ধ তার সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে বিতর্কিত/ছোট করতে ৯/৬ বুঝ প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা করা। জামাতের পাপ মোচন বা বৈধতা বা সফট কর্নার ক্রিয়েট করে তাদেরকে প্রকাশ্য শক্তি বা অন্যতম শক্তি হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করা। (৯/৬ বুঝ,রাজাকার নামটির ঘৃনাকে রিপ্লেস করার অপচেষ্টা ১৯৭১ নিয়ে মিথ্যাচার,১৯৪৭ ও তার পরবর্তি সময় কে নিয়ে মিথ্যাচার,পতাকা-জাতীয় সংগীত বিতর্ক তৈরি করা,মুক্তিযুদ্ধকে ধর্মীয় রং দেয়ার অপচেষ্টা,বীর শহীদ-বিড়ঙ্গনা সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তৈরি,জাতির পিতা বিতর্ক তৈরি করা,৭ই মার্চ বিতর্কিত করার চেষ্টা,১৯৭২ এর সংবিধান নিয়ে মিথ্যাচার ও নিজেদের সুবিধা মতো সংবিধান বিদেশি নগরিক দিয়ে লেখিয়ে নেয়া,১৯৭৫ শোকাবহ দিনের ঘটনাকে গ্লোরিফাই করা ১৯৭৫ এর অপশক্তিকে বৈধতা দেয়ার অপচেষ্টা,১৯৭১ এর পরাজিত শক্তি পাকিস্তান প্রীতি তৈরি করা ও হিন্দু বিদ্বেষ সৃষ্টি করা) পাশাপাশি আরও ছোট ছোট দল নিয়ে নতুন কোন মোর্চা তৈরি করা জামাতের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহ যোগিতায়। নতুন দল গঠনের ক্ষেত্রে বি.এন.পি খুব একটা সহযোগিতা মাহফুজ গং দের করবে বলে মনে হয় না,কেননা ভোটের রাজনীতিতে জা^মাতের ৬-৯ % ভোট ও এখন বি.এন.পির জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাদের জোট করাটা এখন মেজর কোন বিষয় নয় আওয়ামী লীগের মাঠ ও রাজনীতি এখন খুবই প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মাহফুজ গং ও বাইডেন প্রশাসনের ১ম টার্গেট ছিল মাইনাস টু ২০০৬ এর মতোই কেননা তা ব্যতীত তাদের কাঙ্খিত রেজাল্ট বের করা খুবই কঠিন। ২০০৬ এর মত এবার তারা এক সাথে ২ দলকে না ধরে কাটা দিয়ে কাটা তোলার মত করে এগিয়ে গেছে শুরু থেকেই বি.এন.পি কে ব্যবহার করে জামাত এর কাঁধে চেপেই এতকিছু করেছে। বি.এন.পি.কে মাহফুজ গং রা জামাত এর কাঁধে চেপে ব্যববহার করেছে আওয়ামি লীগকে ধ্বংস ক্ষতি করার কাজে। মাহফুজ গং তাদের পরবর্তী কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে এখন অনেক চাপে পরে গেছে
কেননা তাদের মূল শক্তি নোবেল লরিয়েটের পকেটস্থ বাইডেন প্রশাসন জয় লাভ করেনি ও বি.এন.পি.এর একটি বড় অংশকে আগের মত যেমন খুশি তেমন ব্যবহার করতে পারছে না মাহফুজ গং। ইউনুস-মাহফুজ গং জামাতের কাঁধে চেপে দেশকে নরমালা ভাবে ও নিরাপদ ভাবে ফাংশন হতে না দিয়ে কেন মব কান্ট্রি বানিয়েছে এর উত্তরও উপরে আছে। ক্ষুদার্থ পেটে আর নিরাপত্তা হীনতার মধ্যে মানুষ বেশি প্রতিক্রিয়া করার সুযোগ পাবে না ঐতিহাসিক বিষয়ে। এরা রাষ্ট্রপতি অপসারণে ব্যার্থ হওয়ার পর সবচেয়ে বড় হোঁচট খেয়েছে কমলা হেরিসের পরাজয়ে এরপর আবার ট্রাম্পের টুইটের -রিটুইটের কারণে। ১০ তারিখেও কিছু অকাজ করে আন্তর্জাতিক ও মানবাধিকার ইস্যুতেও বেশ চাপে পরে গেছে। এখন চায়নাপন্থী উপদেষ্টা বানিয়ে চায়না অপশন ওপেন করে আরও বেশি বুমেরাং হয়েছে ইউনুস গং এর জন্য। সেনাবাহিনীর বিষয়ে আর কিছু বলার নেই কেননা এখানেও ইউনুস গং বিপদে আছে বলে চাউল আছে।
বিঃদ্রঃ এদের পায়ের নিচের মাটি একদম নড়বড়ে শুধু একটি বড় ধাক্কা খেলেই তারা ফল করবে নিশ্চিত থাকুন।