1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা এগিয়ে যাক চাটোকারিতা নিপাত যাক , সাংবাদিকতায় বৈষম্য বন্ধ হোক । - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই রামপুরহাটের বারমেশিয়া গ্রামে ২৮ আগস্ট নিখোঁজ হয় এক আদিবাসী ছাত্রী বীরগঞ্জে বিএনপি সভাপতি মনজুরুল ইসলাম দিনব্যাপী দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন চট্টগ্রামে কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলের ভাড়া নৈরাজ্য : বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ! চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকা চকবাজারের বাগদাদীয়া একাডেমির হেফজুল কোরআন বিভাগের সবক দান অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে হামিদুল ইসলাম হামিদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন

বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা এগিয়ে যাক চাটোকারিতা নিপাত যাক , সাংবাদিকতায় বৈষম্য বন্ধ হোক ।

মোঃ তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি।
  • Update Time : বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৬০ Time View

বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা এগিয়ে যাক চাটোকারিতা নিপাত যাক , সাংবাদিকতায় বৈষম্য বন্ধ হোক ।

মোঃ তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি।

সাংবাদিকতা একটি সমাজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ, যা সত্যকে তুলে ধরার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে। সংবাদপত্র জাতির চতুর্থ স্তম্ভ
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, বর্তমান সময়ে সাংবাদিকতা অনেক ক্ষেত্রেই দলীয় রাজনীতির হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। স্বাধীন মত প্রকাশ এবং বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার পরিবর্তে অনেক সাংবাদিক রাজনৈতিক দলের প্রচারক কিংবা স্বৈরাচারী শক্তির প্রেতাত্মা হিসেবে কাজ করছেন। এ ধরনের সাংবাদিকতা শুধু সমাজকে বিভ্রান্ত করে না, বরং গণতন্ত্রের মূল ভিত্তিকেও দুর্বল করে দেয়।

প্রথমেই বলা প্রয়োজন, সাংবাদিকতার মূল উদ্দেশ্য হলো সত্য তুলে ধরা, জনগণের কথা বলা এবং ক্ষমতাসীনদের জবাবদিহিতার মধ্যে রাখা। যখন সাংবাদিকরা এই দায়িত্বের পরিবর্তে কোনো রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে লিপ্ত হন, তখন তারা কেবল নিজেদেরই নয়, পুরো সাংবাদিকতা পেশার সুনাম নষ্ট করেন। যারা বিভিন্ন দলীয় রাজনীতি কিংবা স্বৈরাচারের স্বার্থে কাজ করছেন, তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা উচিত। এমন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি, যেন তারা জনমতকে বিভ্রান্ত করতে না পারে।

অন্যদিকে, যারা নিজেদের পেশার প্রতি সৎ এবং নৈতিকতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করেছেন, তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মাননা দেওয়া উচিত। এ ধরনের পুরস্কার এবং স্বীকৃতি অন্যদেরকে অনুপ্রাণিত করবে সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে কাজ করতে। সরকারের উচিত একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই ধরনের সাংবাদিকদের চিহ্নিত করা এবং তাদের অবদানের মূল্যায়ন করা।

সাংবাদিকতাকে রক্ষা করতে হলে আমাদের উচিত দলীয় রাজনীতির প্রভাব থেকে একে মুক্ত রাখা। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা সমাজের জন্য একটি আয়না, যা আমাদের প্রকৃত চেহারা দেখায়। এই আয়নাকে ধুলো-ময়লা মুক্ত রাখতে হবে, তবেই সমাজ এগিয়ে যাবে, গণতন্ত্র সুসংহত হবে। যারা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় সাংবাদিকতা করে এ সকল সাংবাদিকতা আমার ব্যক্তিগত মতামত বন্ধ করা উচিত । রাজনীতিকরা সাংবাদিকতা নয় সাংবাদিকতা রাজনীতি নেতারা নয় । অনেকেই এই ডায়লগ গুলো দেয় কিন্তু বড় বড় টিভি চ্যানেল পত্রিকা সবগুলোর মালিক রাজনীতি ব্যক্তিত্ব এমপি মন্ত্রী এবং । বিভিন্ন গ্রুপ অব কোম্পানি । প্রকৃত যারা সাংবাদিক তাদের কোন সংবাদপত্র নেই তাদের কোন টিভি চ্যানেল নেই । যারা বস্তু নিষ্ঠু এবং পেশাদারিত্ব সাংবাদিক তারা ছোটখাটো পত্রিকায় কাজ করে আঞ্চলিক পত্রিকায় কাজ করে অথবা নিউজ পোর্টালে কাজ করে । মোজাম্মেল বাবু, শ্যামল দত্ত, নাইমুল ইসলাম খান, ফারজানা রুপা, শাকিল আহমেদ, ফরিদা পারভিন, সোমা ইসলাম , মুন্নি সাহা,এমন অসংখ্য যারা সরকারের কাছ থেকে রেগুলার টাকা গ্রহণ করেছেন এবং শিল্পপতিদের চাটুকারিতা করেছেন স্বৈরাচারের দোসর ছিলেন এ সকল সাংবাদিকতা বন্ধ করতে হবে এবং তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে বাকিদের ও গ্রেফতার করতে হবে । সৎ সাংবাদিক আমি দেখেছি মনিরুজ্জামান মিয়া, আমাদের নরসিংদী কৃতি সন্তান ডক্টর আব্দুল হাই সিদ্দিকী, মাহবুবুর রহমান খোকন, কাজল খান, মমিন আনসারী, নরসিংদীতে বাবু নিবারণ রায়, এবিএম আজরাফ টিপু, রায়পুরায় সাধন দাস, পলাশে বোরহান মেহেদী, মাধবদী জিএম মতিউর রহমান, প্রমুখ । অনেক সাংবাদিক পেট ভরে তিন বেলা ভাত পাচ্ছে না মাথার উপরে চালা নেই পরনে কাপড় নেই তবু দীর্ঘদিনের পেশা ছাড়তে পারছে না বুকে আগলে ধরে রেখেছে জীবন- দিয়ে । সাংবাদিকতা একটি নেশা লেখালেখি একটি নেশা যাদের একবার এ নেশা ঢুকেছে তারা কিছুতেই এই নেশা ছাড়তে পারবেনা । আমি কোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে বড় ডিগ্রি নিয়ে সাংবাদিক হয়নি আমি সামান্য একজন গণমাধ্যম কর্মী এবং ভালো মানের কর্মী । পাশাপাশি আমি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইউটিউবে কনটেন্ট নির্মাণ করি ।
বাংলা ভাষা, ইংরেজি ,আরবি ,ফার্সি হিন্দি এবং উর্দু ভাষায় কন্টেন্ট তৈরি করি আমি একজন সফল কন্টেন্ট ক্রিয়টর। সকল ফেসবুক বন্ধুদের দোয়া ও সহযোগিতা চাই ।
লেখক ঃ মাসুদ রানা বাবুল
সাধারণ সম্পাদক নরসিংদী সদর প্রেসক্লাব ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই