গোপালগঞ্জে রাতের আধারে হিন্দু এক ব্যবসায়ীর দোকান লুট।
বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকার – ব্যুরো প্রধান গোপালগঞ্জ।
গোপালগঞ্জের শেওড়াবাড়ি বাজারে মৃত, বিরে ন্দ্রনাথ হালদারের ছেলে শেখর হালদারের একটি মুদি দোকান ছিলো।তিনি দীর্ঘদিন যাবত শেওড়াবাড়ি বাজারে মুদি দোকানের ব্যবসা করছিলেন,তার দোকানে মুদি যাবতীয় মালামালের পাশাপাশি তিনি মোবাইলের লোড বিকাশ লেনদেন ও গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবসাও করতেন।এলাকা সূত্রে জানা যায়, কোন এক ঘটনার জেরে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা তাকে কয়একদিন দোকানটি বন্ধ রাখতে বলেন এবং সুষ্ঠ মীমাংসার পরে দোকানটি খুলতে পারবেন বলে জানান।শেখর হালদার সেটা মেনে নিতে বাধ্য হন।নিজের সংসারের প্রয়োজনীয় খাদ্য পন্য দোকান থেকে তারা নিতে পারবেন কিন্তু দোকান খুলে কেনাবেচা করতে পারবেন না।দুদিন এভাবে অতিবাহিত হওয়ার পর সোমবার দীনগত রাতে( তারিখ-১৯/০৮/২০২৪ইং)তাদের দোকানটি লুট হয়। উক্ত ঘটনার প্রেহ্মিতে স্বরজমিনে গেলে এলাকার জনসাধারণের সাথে কথা বলে জানা যায় যে,মঙ্গলবার সকালে দোকান মালিকের স্ত্রী সংসারের প্রয়োজনে কিছু চাউল নিতে দোকানে আসেন, এসে তিনি দোকানের তালা ভাঙ্গা ও দোকানটি মালামাল শূন্য দেখতে পান।হতাশ হয়ে তিনি তার বাড়িতে খবর দেন ও কান্নাকাটি করতে থাকেন।তার বাড়ির লোকজন এসে ও হাউমাউ করে কান্না করতে শুরু করেন। এসময়ে স্থানীয় লোকজন জর হন ও দুঃখ প্রকাশ করেন,এবং সাংবাদিক দের দেওয়া সাহ্মাৎকারের মাধ্যমে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দাবি জানান যে,ঘটনাটি সঠিক তদন্ত পূর্বক অপরাধী যে বা যারা হোক তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দেওয়া হোক। যাতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি এ গ্রামে না হয়।দোকান মালিক ও তার স্ত্রীর সাথে কথা বললে তারা বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে আমাদের দোকানটি লুট করা হয়েছে, যারা আগে থেকে আমাদের হ্মতি করে আসছে আমরা নিশ্চিত যে তারাই আমাদের দোকান টি লুট করেছেন।
এখন আমরা সর্বশান্ত, নিঃস্ব, একমাত্র উপার্জনের উৎস ছিলো এই দোকান টি।সর্বশেষ
আমাদের আকুল প্রার্থনা প্রশাসনের আইনের মাধ্যমে আমরা আমাদের যাবতীয় হ্মতি পূরনসহ সুবিচারের জোরদাবি জানাচ্ছি।