1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে "বাংলাদেশের" নামকরণ করেন বঙ্গবন্ধু। - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই রামপুরহাটের বারমেশিয়া গ্রামে ২৮ আগস্ট নিখোঁজ হয় এক আদিবাসী ছাত্রী বীরগঞ্জে বিএনপি সভাপতি মনজুরুল ইসলাম দিনব্যাপী দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন চট্টগ্রামে কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলের ভাড়া নৈরাজ্য : বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ! চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকা চকবাজারের বাগদাদীয়া একাডেমির হেফজুল কোরআন বিভাগের সবক দান অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে হামিদুল ইসলাম হামিদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন

৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে “বাংলাদেশের” নামকরণ করেন বঙ্গবন্ধু।

সাগর হাসান জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫৪ Time View

৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে “বাংলাদেশের” নামকরণ করেন বঙ্গবন্ধু।

সাগর হাসান,জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী:-৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে আজকের এইদিনে,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান “বাংলাদেশের” নামকরণ করেন।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ৫ ই ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামীলীগ এর আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানের নামকরণ করেন “বাংলাদেশ”। বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বলেন, আমাদের আবাসভূমির নাম পূর্ব পাকিস্তান নয়, এখন থেকে হবে “বাংলাদেশ।” এখন থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে “বাংলাদেশ” নামে ডাকা হবে। একটা সময় ছিল যখন এই মাটি আর মানচিত্র থেকে “বাংলা” শব্দটি মুছে ফেলার সব ধরণের প্রচেষ্টা চালানো হয়েছিল। “বাংলা” শব্দটির অস্তিত্ব শুধু বঙ্গোপসাগর ছাড়া আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যেত না। আমি পূর্ব পাকিস্তানের জনগনের পক্ষ থেকে আজ ঘোষণা করছি যে, এখন থেকে এই দেশকে’পূর্ব পাকিস্তানের’বদলে “বাংলাদেশ নামে ডাকা হবে”। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের এই ঘোষণার ফলে সারা দেশে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিম পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ এবং সামরিক কর্তারা তাঁকে একজন বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হিসেবে মূল্যায়িত করতে শুরু করেন। মুজিবের বাঙ্গালী সংস্কৃতি ও জাতিগত আত্মপরিচয়ের বহিঃপ্রকাশ প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসনের বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করে। অনেক বুদ্ধীজীবী ব্যক্তিত্ব্যের মতে,”বাঙালিদের আন্দোলন দ্বিজাতিতত্ত্বকে অস্বীকার করার নামান্তর।”এই দ্বিজাতিতত্ত্বের মাধ্যমেই পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়।
বাঙালিদের জাতিগত ও সংস্কৃতিগত এই আত্মপরিচয় তাদেরকে একটি আলাদা জাতিসত্ত্বা প্রদান করে। মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে ব্যাপক জনমত গড়ে তুলতে সমর্থ হন। কার্যত তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম প্রভাবশালী নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন। আজকের এই দিনে দৈনিক বাংলার মুক্তকণ্ঠ পরিবারের পক্ষে থেকে অতল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই