1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
পাটগ্রামের ধরলা নদী ভাঙ্গনে সর্বহারা কৃষক - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই রামপুরহাটের বারমেশিয়া গ্রামে ২৮ আগস্ট নিখোঁজ হয় এক আদিবাসী ছাত্রী বীরগঞ্জে বিএনপি সভাপতি মনজুরুল ইসলাম দিনব্যাপী দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন চট্টগ্রামে কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলের ভাড়া নৈরাজ্য : বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ! চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকা চকবাজারের বাগদাদীয়া একাডেমির হেফজুল কোরআন বিভাগের সবক দান অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে হামিদুল ইসলাম হামিদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন

পাটগ্রামের ধরলা নদী ভাঙ্গনে সর্বহারা কৃষক

রাজু মিয়া, জেলা প্রতিনিধি, লালমনিরহাট।
  • Update Time : শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৯০ Time View

পাটগ্রামের ধরলা নদী ভাঙ্গনে সর্বহারা কৃষক

রাজু মিয়া, জেলা প্রতিনিধি, লালমনিরহাট।

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলার জোংড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড ধবলগুড়ি এলাকার হাজীপাড়ায় বয়ে যাওয়া ধরলা নদীর পাড় ভাঙ্গনের কবলে কয়েকশ পরিবার ঘর বাড়ি সহ ফসলি জমি হাড়িয়ে নিঃস্ব। কেউ দিনযাপন করছেন আত্মীয় স্বজনের বাসায় আর কেউবা অন্যের বাসায়।
ভুক্তভোগী মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে ধরলা নদীর দীক পরিবর্তন হয়েছে আমার যে টুকু আবাদি জমি ছিল সব টুকুই ধরলা নদীর পেটে চলে গেছে।
মোঃ সাহাবুল ইসলাম বলেন আমার আজ শুধু বলার ভাষা ছাড়া অন্য কিছুই নেই সব কিছুই ধরলা নদীর পাড় ভাঙ্গনের ফলে আজ আমি নিঃস্ব।
মোঃ হোসেন আলী, আঃ লতিফ, ফজলুল হক, মসজিদুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, গোলাম রব্বানী, আঃ করিম, আঃ বারেক, মশিউর রহমান প্রমুখ বলেছেন আমাদের ৩০০ শতাধিক একর জমি, ঘরবাড়ি, ধান ক্ষেত, বেগুন ক্ষেত, বাদাম ক্ষেত সহ বিভিন্ন আবাদি জমি প্রতিদিনের ধরলা নদীর ভাঙ্গনের ফলে সর্বহারা তো হচ্ছি কোথাও গিয়ে এর স্থায়ী সমাধান‌ও পাচ্ছি না। আমরা এলাকাবাসী শতশত বার স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছি এর কোন সমাধান পাইনি।
পানি উন্নয়ন বোর্ডেও কয়েক বার যোগাযোগ করা হলেও তারা ধরলা নদীর এই পার ভাঙ্গা দেখতে আসেনি।
গ্রাম বাসি প্রশ্ন তুলেছেন যে একেই তো আমাদের ক্ষতি হচ্ছে আমরা এই বৈষম্যের শিকার আর কতদিন হব। চোখের সামনে পাকা ধান ক্ষেত ভেঙে যাচ্ছে আর কত চোখের জল ফেলবো।
এদিকে জোংড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য জনাব আঃ সাত্তার বলেন আমরা বিষয়টি জানি। এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারিনি। এ টা আমার ব্যর্থতা।
উক্ত ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বলেন আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে স্থায়ী সমাধান‌ করার চেষ্টা করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই