1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
কেন্দুয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা-ভাংচুর-লুটপাট - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৮:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ঠাকুরগাঁওয়ে কবরের পাশে থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার — ৩ জন । ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো– সংবাদ সম্মেলনে –রায়হান অপু ,, তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে বিএনপি নেতা হামিদ দিনাজপুরে উঠতে শুরু করেছে বোরো ধান। শুরুতেই ধানের বাজার নিয়ন্ত্রনে ব্যবসায়ীরা। ইএলজিডি সড়ক পাকা (আর সি সি) ঢালায় পরিদর্শন ও উদ্বোধন সিএমপির চান্দগাঁও থানার বিশেষ অভিযানে আটক-০৮ চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার পর উল্টো ২৭ সাংবাদিকের নামে মামলা : সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নিন্দা ও প্রতিবাদ ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি আটক । ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ অফিস দখলে নিল জুলাই যোদ্ধারা ! ঠাকুরগাঁওয়ে শিল্প পণ্য বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন !

কেন্দুয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা-ভাংচুর-লুটপাট

(নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি)
  • Update Time : মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৮৩ Time View

“কেন্দুয়ায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা-ভাংচুর-লুটপাট, নির্দোষ এবং মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধাকে আসামি করে মামলার অভিযোগ”

(নেত্রকোনা জেলা প্রতিনিধি)

নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়ায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে তাজুল ইসলাম (৬০) নামের এক ব্যাক্তি নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রতিপক্ষের ৬ টি বাড়িতে হামলা-ভাংচুর-লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের সহিলাটি গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। অপরপক্ষ তাজুল ইসলাম ও তার লোকজন এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ ক্ষতিগ্রস্তদের।

এবিষয়ে হত্যা মামলার আসামি মোঃ আব্দুল্লাহ্ জানান, গত ৫ আগষ্টের পর থেকে আমি ঢাকায় আছি। মারামারি সময়ও আমি বাড়িতে ছিলামনা। কিন্তু আমি আমার ফুফাতো ভাই হওয়ায় আমাকেও আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের সোহেল মিয়ার নেতৃত্বে ছোটন,সেলিম, মানিক,বাবুল,মান্নান মিয়া গংরা আমার বাড়ি-ঘরে হামলা-ভাংচুর-লুটপাট চালায়।আমার নারী উদ্যোক্তা স্তীর শফিং সেন্টার,কয়েকটি হাফবিল্ডিং ঘর ও মালামাল মিলিয়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আমার মানসিক ভারসাম্যহীন বৃদ্ধ মা ভাংচুর করা বাড়ি দেখতে গেলে ওনাকে মারধর করে পুলিশে দেয়া হয় এবং মামলার আসামি করা হয়।

এবিষয়ে নিহতের মেয়ে ও হত্যামামলার বাদী হেনা আক্তার বলেন, আমার পরিবারের সবাই হাসপাতালে ছিলাম। কারা এসব করেছে তা আমরা বলতে পারবনা।

স্হানীয় মানিক মিয়া বলেন, আমি তখন বাজারে ছিলাম। এসে শুনেছি চেংজানা,পেরী,সান্দিকোনাসহ আশপাশের লোকজন এসে ভাংচুর করেছে।

বাড়িঘর ভাংচুরের বিষয়ে পাশ্ববর্তী কৈলাটি গ্রামের বাসিন্দা ও স্হানীয় মেম্বার বলেন, আমাদের এখানে হত্যাকাণ্ড হলেই এসব ঘটনা ঘটে। আমরা গিয়ে দেখি ভাংচুরকারীরা চলে গেছে। পরে আবার এসে ভাংচুর করেছে।

এবিষয়ে কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, তাজুল ইসলাম হত্যার অভিযোগে তার মেয়ে হেনা আক্তার বাদী হয়ে গত ২১ সেপ্টেম্বর ১২ জনের নামোউল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। কিন্তু আসামিপক্ষের বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় এখনো লিখিত কোন অভিযোগ পাইনি। পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেব।

উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে সহিলাটি গ্রামের তাজুল ইসলামের সাথে চেংজানা গ্রামের লেহাজ উদ্দিনের জমিজমা নিয়ে বিরোধ এবং মামলা চলছিল। এর জেরে গত ১৬ সেপ্টেম্বর তাজুল ইসলাম জমিতে কাজ করার সময় লেহাজ উদ্দিন তার লোকজনসহ তাকে মারধর করেন। এতে আহত অবস্থায় তাজুল ইসলামকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। ১৭ সেপ্টেম্বর সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা জান।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই