বিশেষ-প্রতিনিধি,রিপোর্টঃ-দৈনিক বাংলার মুক্তকন্ঠ।? –
গত ২৬ নভেম্বর (২০২৪) যমুনা টিভিসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ায় মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের ৬ জন নেতাকর্মীকে জড়িয়ে যে মিথ্যা,কাল্পনিক এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ প্রচার করে হিন্দু জাগরন জোটের ন্যায় সঙ্গত ও যৌক্তিক দাবীর আন্দোলনকে ভিন্ন খাতের রূপ দেওয়ার জন্য আ’লীগকে জড়িয়ে যে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করা হয়েছে মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। প্রকৃত,সত্য হলো ২৬ নভেম্বর (২০২৪) চট্টগ্রাম মহানগরীর পাহাড়তলী,সরাই পাড়াতে আমাদের প্রায় ৮/১০ জন নেতৃবৃন্দ বিগত ৫ আগষ্টের পর অবৈধ ইউনুছ সরকার ও বিএনপি, জামায়াতের সন্ত্রাসীদের হামলা,মামলা,নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা পেতে প্রায় ৩ মাস পূর্বে থেকে পাহাড়তলীর সরাইপাড়ায় একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছে। কিন্তু বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের কিছু সন্ত্রাসী ২৬ নভেম্বর (২০২৪) রাত সাড়ে ১১টায় খাবাররত অবস্থায় তাদের বাসা ঘেরাও তাদের উপর হামলা চালিয়ে মোবাইল ,টাকাসহ প্রয়োজন জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয়। এ সময় সন্ত্রাসীরা তাদের মোবাইল পরীক্ষা করে নেতৃবৃন্দকে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বলে গালাগাল করে। এক পর্যায়ে পাহাড়তলী থানা পুলিশকে খবর দিয়ে নেতৃবৃন্দকে পুলিশে সোর্পদ করে। এহেন মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক অপবাদে হিন্দু জাগরনী জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবীতে মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে মর্মে আমাদের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৬ জন নেতাকর্মীকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে গ্রেফতার করে আদালতে সোপার্দ করে। গ্রেফতারকৃত নেতৃবৃন্দের মধ্যে ১৩ নং মায়ানী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মামুনুর রশিদ, ১২ নং খৈয়াছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শহীদ উদ্দিন খান,১৩নং মায়ানী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.ইয়াছিন উল্যাহ,১৩ নং মায়ানী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. আবু হেনা বাদশা,সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মোমিনুল ইসলাম ও যুবলীগ কর্মী আবদুর রহিম রয়েছে। আমরা মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগ যমুনা টিভিসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ায় উক্ত সংবাদ প্রচারে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এছাড়া আমাদের গ্রেফতার নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলার নিন্দা জানানোর পাশাপাশি তাদের মুক্তি দাবী করছি।