1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
কালীগঞ্জে বি সি এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভুয়া সার্টিফিকেট ব্যবহার করে নৈশ প্রহরীর চাকরি করছেন।তুলছেন বেতন। - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ঠাকুরগাঁওয়ে কবরের পাশে থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার — ৩ জন । ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো– সংবাদ সম্মেলনে –রায়হান অপু ,, তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে বিএনপি নেতা হামিদ দিনাজপুরে উঠতে শুরু করেছে বোরো ধান। শুরুতেই ধানের বাজার নিয়ন্ত্রনে ব্যবসায়ীরা। ইএলজিডি সড়ক পাকা (আর সি সি) ঢালায় পরিদর্শন ও উদ্বোধন সিএমপির চান্দগাঁও থানার বিশেষ অভিযানে আটক-০৮ চট্টগ্রামে সাংবাদিকদের উপর হামলার পর উল্টো ২৭ সাংবাদিকের নামে মামলা : সাংবাদিক সংগঠনগুলোর নিন্দা ও প্রতিবাদ ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলের সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি আটক । ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগ অফিস দখলে নিল জুলাই যোদ্ধারা ! ঠাকুরগাঁওয়ে শিল্প পণ্য বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন !

কালীগঞ্জে বি সি এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভুয়া সার্টিফিকেট ব্যবহার করে নৈশ প্রহরীর চাকরি করছেন।তুলছেন বেতন।

মোঃ হামিদুজ্জামান জলিল স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • Update Time : রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৯৯ Time View

কালীগঞ্জে বি সি এস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভুয়া সার্টিফিকেট ব্যবহার করে নৈশ প্রহরীর চাকরি করছেন।তুলছেন বেতন।

, মোঃ হামিদুজ্জামান জলিল স্টাফ রিপোর্টারঃ

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বানুড়িয়া চন্দ্রপাড়া সানবান্ধা (বি সি এস) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণী পাসের জাল সনদ ব্যবহার করে নৈশ প্রহরী পদে চাকরি করছেন রাজু আহমেদ নামে এক যুবক।তুলছেন বেতন। অভিযুক্ত রাজু আহমেদ কালিগঞ্জ উপজেলার ৬ নং ত্রিলোচাঁনপুর ইউনিয়নের জাহিদুল ইসলাম ও ঝর্ণা বেগম দম্পতির ছোট ছেলে।
অভিযোগ উঠেছে রাজু আহমেদ জে এস সি/ জে ডি সি রেজাল্ট ২০১৬ তে জিপিএ ৩.০৫ পেয়ে সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ হন। উক্ত সার্টিফিকেট এ জন্ম তারিখ উল্লেখ করা হয় ২৬-১১-২০০৩। কিন্তু রাজু আহমেদের নামে বানুড়িয়া চন্দ্রপাড়া সানবান্ধা (বি সি এস) মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণী পাসের আরেকটি সার্টিফিকেট আছে যেখানে অভিযুক্ত রাজু জন্ম সাল দেখা যায় ০১-০২- ১৯৯৭ তারিখের এবং তিনি উক্ত বিদ্যালয় থেকে ২০০৯ সালের বার্ষিক পরীক্ষায় অষ্টম শ্রেণী থেকে উত্তীর্ণ হয়ে নবম শ্রেণীতে ভর্তি হন।
অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে রাজু আহমেদের বাড়িতে গেলে অভিযুক্ত রাজুর মা তার বড় ছেলে সুমন (রেলওয়ে পুলিশে কর্মরত) এর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলেন। অতঃপর মোবাইলে কথা বলার সময় রাজুর বড় ভাই সুমন বলেন, ভাই আপনারা দয়া করে নিউজ করবেন না, আমি দুই-একদিনের মধ্যে বাড়িতে এসে আপনাদের সাথে দেখা করছি। পরবর্তীতে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে জানতে চাইলে তিনি কৌশলে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন এবং বলেন রাজু অনেক ভালো ছেলে। সে ২০১৯ সাল থেকে এই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছে। নিউজ করে ওর পেটে লাথি মারার দরকার নেই। আমি সন্ধ্যায় রাজুকে সাথে নিয়ে আপনাদের অফিসে দেখা করছি।
ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করা হলে অফিসের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, বর্তমানে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নাই দয়া করে জেলা কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই