1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
ভাঙ্গুড়ায় মুমূর্ষু প্রসব রোগীর জীবন রক্ষায় প্রশংসিত ডা. হালিমা খানম লিমা। - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভাঙ্গুড়ায় মুমূর্ষু প্রসব রোগীর জীবন রক্ষায় প্রশংসিত ডা. হালিমা খানম লিমা। শরৎগঞ্জ তফিজ উদ্দিন আহমেদ উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত। ফেনীতে আইনজীবী পরিচয় দিয়ে গ্রাহকদের হয়রানি মামলায় জড়িত মামুনুল ইসলাম মল্লিক সাংবাদিকদের উপর আর কত নির্যাতন করবে সুদি জঙ্গি  ইউনুসের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেনাপ্রধান ওয়াকার উজ জামান ফিল্ড মার্শাল পদ পেতে যাচ্ছেন! সাংবাদিকদের উপর আর কত নির্যাতন করবে সুদি ইউনুসের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই

ভাঙ্গুড়ায় মুমূর্ষু প্রসব রোগীর জীবন রক্ষায় প্রশংসিত ডা. হালিমা খানম লিমা।

মোঃ ছাবেদুল সরকার পাবনা জেলা প্রতিনিধি।
  • Update Time : শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৫২ Time View

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় মোছা .সাথী নামে এক নারী প্রসব-পরবর্তী রক্তক্ষরণে মুমূর্ষু অবস্থায় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা না পেয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্নিকটে পৌঁছান। এই সংকটময় মুহূর্তে ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. হালিমা খানম লিমা সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচান।
ডা. হালিমা হাসপাতালে এসে দ্রুত চিকিৎসা ও অভিজ্ঞ নার্সদের সহযোগিতায় রোগীকে স্থিতিশীল করে তোলেন। মোছা.সাথী খাতুন (২৫), যিনি পাশ্ববর্তী উপজেলা চাটমোহরের সমাজ গ্রামের বাসিন্দা এবং দুই সন্তানের মা, জানান, “আল্লাহর রহমতে ডাক্তার-নার্সদের কারণে আজ বেঁচে আছি। ডা. হালিমা সহ সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ।”
ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডা. কৌশিক বলেন, “রোগীর অবস্থার কারণে তাকে অন্য কোথাও নেওয়া সম্ভব ছিল না। ডা. হালিমার দূরদর্শী চিন্তাভাবনা ও দ্রুত পদক্ষেপের কারণে মা ও সন্তান উভয়েই নিরাপদ।”
উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনার কর্মকর্তা মো.শামসুল হক, নার্সিং সুপারভাইজার সাহানা এবং স্থানীয়রা চিকিৎসক ডা. ফাহিমার এই মানবিক কাজে প্রশংসা জানিয়ে বলেন, সরকারি হাসপাতালে সঠিক চিকিৎসা ও ডাক্তারদের আন্তরিকতার মাধ্যমে রোগীরা জীবনের নিরাপদ আশ্রয় পেতে পারেন।
ডা. হালিমা খানম লিমা বলেন, “রোগীটি মুমূর্ষু অবস্থায় আমার নিকট আনা হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু করি। সঠিক সময়ে সিদ্ধান্ত এবং টিমওয়ার্কের মাধ্যমে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা ও ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ভ্রান্ত ধারণা পরিবর্তন হবে বলে আশা করি।শুরু থেকেই মানুষকে নিজের মতো করে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি।তবে ভাঙ্গুড়ায় চিকিৎসাসেবার উন্নতির পেছনে সবারই অবদান আছে। আমৃত্যু মানুষকে এভাবে সেবা দিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।তিনি আরও বলেন, মানসম্মত চিকিৎসাসেবা প্রদানের অভিজ্ঞতা ও পদোন্নতির পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০১৭ সাল থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। একাধিকবার নিজ উপজেলা (ফরিদপুর) বদলি হয়ে যেতে চাইলেও ভাঙ্গুড়ার সংবাদকর্মী, জনপ্রতিনিধি, গণমান্য ব্যক্তি, এমনকি সাধারণ মানুষের বারবার অনুরোধে যেতে পারিনি। এর পরও দুবার বদলি হয়েছিলাম; কিন্তু তাদের অনুরোধে আবার ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই