পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ৪নং কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর সেকান্দর হাওলাদার ও তার ছেলেদের অপকর্ম!!!
সাংবাদিক মো: আবু ছালেহ বিপ্লব //
বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান //
বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ৪নং কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর সেকান্দর হাওলাদার ও ছেলেগন মিলে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন এর থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা সেকান্দর হাওলাদার এর তিন ছেলে মো: বাচ্চু হাওলাদার (প্রবাসী) এখন কেশবপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ীতেই অবস্থান করছেন আরেক ছেলে মো: মনির বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার, আরেক ছেলে হাসান অসুস্থ এরা চার বাপ ছেলে ও এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে গ্রামের সহজ সরল মানুষের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিচ্ছেন এর সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও মাদক বাবসায়ীদের সাথে সখ্যতা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ায় খুব্ধ ভুক্তভোগী এলাকাবাসী আমি তাদের বাড়ীতে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে গেলে আমাকে ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান কর আসছেন ভুক্তভোগীদের।
বিদেশে পাঠানোর জন্য ভুক্তভোগীদের থেকে যে টাকা নিয়েছে সেই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন চার বাবা ও ছেলেগন এবং আরও বলে টাকাতো দিবোই না এবং বেশী বাড়াবাড়ি করলে মারধর করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছেন ভুক্তভোগীদের। সেকান্দর হাওলাদার ও তার তিন ছেলে মিলে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য কায়েম করে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই সংঘবদ্ধ পিতাপুত্রগন।
মো: সেকান্দর হাওলাদার তার ছেলেগন মো: মনির হাওলাদার (চৌকিদার কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড) প্রবাসী মো: বাচ্চু হাওলাদার ও মো: হাসান হাওলাদার এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীগনদের সাথে নিয়ে সাংবাদিকদের ভুক্তভোগীদের মুঠো ফোনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করেন এবং বলে বাউফল, পটুয়াখালীর সাংবাদিক তাদের পকেটে এবং সাংবাদিকদের কিনে রেখেছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীদেরকে।
এই আপরাধীগন বিদেশে পাঠানোর কথা বলে কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার মো: মনির হাওলাদার বলে আমি গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্য এবং তার ক্ষমতা সম্পর্কে জেনে নিতে বলে জানিয়েছেন সাংবাদিক ও ভুক্তভোগীদের এলাকায় গুঞ্জন শুনতে পেয়েছি যে চৌকিদার মো: মনির হাওলাদার এলাকায় মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন এবং এলাকার যুব সমাজকে দিয়ে গাজা ও ইয়াবার ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছেন দীর্ঘ বহু বছর যাবত কিন্তু তাদের ভয়ে এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীগন ব্যাতিত সাধারণ জনগণ উপরোক্ত পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন।
মো: বাচ্চু হাওলাদার বিদেশে লোক পাঠানোর কথা বলে অনেক লোকজনের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এখন দেশে আসার পরে ভুক্তভোগীগন তাদের টাকা ফেরত চাইতে গেলে তার ভাই মনির হাওলাদার (১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার হিসেবে কর্মরত থাকায় এবং মাদক ব্যবসা পরিচালনাকারী মনির হাওলাদার (১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার) ভুক্তভোগীদের টাকা দিবেনা বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন এবং সামান্য চৌকিদার হয়ে বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানকে নাকি বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করেছেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীগন, মো: সেকান্দর হাওলাদার, তার চৌকিদার ছেলে মো: মনির হাওলাদার, মো: বাচ্চু হাওলাদার ও মো: হাসান হাওলাদারদের দুর্নীতি দিন দিন বেড়েই চলেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সহায়তায় ভুক্তভোগীদের দেখে নেয়ারও জন্য হুমকি ধামকি প্রদান সহ জীবন নাশতার ভয় দেখাচ্ছে ভুক্তভোগীগন জীবন নাশকতার ভয়ে আতংকের মধ্যে জীবন পার করছেন ভুক্তভোগীদের এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে জাতীয় পত্রিকা দৈনিক ন যুগান্তর প্রতিদিন ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক মো: আবু ছালেহ বিপ্লব ক্রাইম রিপোর্টার পরিচালক অভিযান ক্রাইম সিন এর পরিচালক এর ক্যামেরার সামনে তাদের অভিযোগের কথা জানিয়েছেন।
সেকান্দার হাওলাদার সাবেক চেয়ারম্যান লাভলু হাওলাদার এর এক নং চামচা ছিলেন আর লাভলু চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এমন কোন অপকর্ম নেই যা তিনি করেন নাই, ভুক্তভোগীগন ১। মো: জাহিদ হাসান পিতা: ২। মো: জামান হোসেন, মো: সোবাহান হাওলাদার
৩। মো: বাদল দেওয়ান, পিতা: মো: খোরশেদ দেওয়ান সহ বাউফল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন এর থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এবং সেই টাকা ফেরত চাইতে গেলে মো: সেকান্দর হাওলাদার গ্রামের সহজ সরল মানুষের সততাকে পুজি করে ছেলে সামান্য চৌকিদার এর অনেক বড় ক্ষমতার নাম করে ডিপ টিউবওয়েল দেয়ার কথা বলে (২০,০০০) বিশ হাজার টাকা নিয়ে অদ্যাবধি ডিপ টিউবওয়েল দেয়নি এবং আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে সেকান্দর হাওলাদার এলাকার বিভিন্ন লোকজনকে জন্ম নিবন্ধন করে দেয়ার জন্য এলাকার বিভিন্ন লোকজন থেকে ৫০০-১০০০ করে টাকা নিয়েছে বলে মো: সেকান্দর হাওলাদার প্রদান করার কথা বলে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সেকান্দার হাওলাদার এর ছেলে চৌকিদার মনির হাওলাদার টিবি রোগী তাই এই পরিবারের পিতা ও তিন ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী এবং মনির চৌকিদার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন দীর্ঘ বহু বছর যাবত অন্যদিকে তার প্রবাসী আপন ভাই মো: বাচ্চু হাওলাদার বিদেশে থাকায় গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন থেকে যে সকল টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এখন মো: মনির হাওলাদার কেশবপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ীতে অবস্থান করছেন এর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের চক্রান্ত করে ভুক্তভোগীদের টাকা না দেয়ার কথা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এবং বলে তোমার যা পার তাই করে দেখাও এবং আমিও দেখে নিবো কিভাবে টাকা নাও, এমনকি ভুক্তভোগীগন তাদের পাওনা টাকা তো দিচ্ছেই না উল্টো ভুক্তভোগীদের পাসপোর্ট সকল ডকুমেন্টস আটকে রেখেছেন তাই ভুক্তভোগীদের পাওনা টাকা, পাসপোর্ট সহ সকল ডকুমেন্টস ফেরত পেতে পারে তার জন্য আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মো: সেকান্দর হাওলাদার ও তার তিন ছেলের দুই ছেলে ও এক মেয়ে টিবি রোগী তাই আমি সাংবাদিক ছালেহ বিপ্লব ভুক্তভোগীদের সকল টাকা পয়সা, পাসপোর্ট ও সকল ডকুমেন্টস ফেরত প্রদান করার জন্য এই প্রতারক চক্রের সকল সদস্য ১। মো: মনির হাওলাদার (চৌকিদার), ২। মো: মনির হাওলাদার (প্রবাসী), ৩। মো: সেকান্দর হাওলাদার ৪। মো: হাসান হাওলাদার সহ তাদের সিন্ডিকেটের সকলকে বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী উপরোক্ত সকল অপরাধী ও মাদক ব্যবসায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য এবং ভুক্তভোগীদের পাওনা টাকা পয়সা ফেরত পেতে পারে ও সাংবাদিকদের মানহানীর দ্রুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহ অন্তরবর্তী কালীন উপদেষ্টা মণ্ডলীর সহ সেনাবাহিনী ও সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীগন স্থানীয় জনসাধারণ যাতে করে এইধরনের অপকর্ম বন্ধ এবং প্রবাসী সেকান্দর হাওলাদার এর ছেলে মো: বাচ্চু হাওলাদার ভুক্তভোগীদের পাওনা পরিশোধ না করে বিদেশে যেতে না পারে তার জন্য সকল প্রকার ব্যাবস্থা গ্রহণ করার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন।
পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ৪নং কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর সেকান্দর হাওলাদার ও তার ছেলেদের অপকর্ম!!!
সাংবাদিক মো: আবু ছালেহ বিপ্লব //
বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান //
বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার ৪নং কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর সেকান্দর হাওলাদার ও ছেলেগন মিলে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন এর থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা সেকান্দর হাওলাদার এর তিন ছেলে মো: বাচ্চু হাওলাদার (প্রবাসী) এখন কেশবপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ীতেই অবস্থান করছেন আরেক ছেলে মো: মনির বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার, আরেক ছেলে হাসান অসুস্থ এরা চার বাপ ছেলে ও এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে গ্রামের সহজ সরল মানুষের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিচ্ছেন এর সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও মাদক বাবসায়ীদের সাথে সখ্যতা করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ায় খুব্ধ ভুক্তভোগী এলাকাবাসী আমি তাদের বাড়ীতে গিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে গেলে আমাকে ও ভুক্তভোগীদের বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান কর আসছেন ভুক্তভোগীদের।
বিদেশে পাঠানোর জন্য ভুক্তভোগীদের থেকে যে টাকা নিয়েছে সেই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন চার বাবা ও ছেলেগন এবং আরও বলে টাকাতো দিবোই না এবং বেশী বাড়াবাড়ি করলে মারধর করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করে আসছেন ভুক্তভোগীদের। সেকান্দর হাওলাদার ও তার তিন ছেলে মিলে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য কায়েম করে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই সংঘবদ্ধ পিতাপুত্রগন।
মো: সেকান্দর হাওলাদার তার ছেলেগন মো: মনির হাওলাদার (চৌকিদার কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড) প্রবাসী মো: বাচ্চু হাওলাদার ও মো: হাসান হাওলাদার এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীগনদের সাথে নিয়ে সাংবাদিকদের ভুক্তভোগীদের মুঠো ফোনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করেন এবং বলে বাউফল, পটুয়াখালীর সাংবাদিক তাদের পকেটে এবং সাংবাদিকদের কিনে রেখেছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীদেরকে।
এই আপরাধীগন বিদেশে পাঠানোর কথা বলে কেশবপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার মো: মনির হাওলাদার বলে আমি গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্য এবং তার ক্ষমতা সম্পর্কে জেনে নিতে বলে জানিয়েছেন সাংবাদিক ও ভুক্তভোগীদের এলাকায় গুঞ্জন শুনতে পেয়েছি যে চৌকিদার মো: মনির হাওলাদার এলাকায় মাদক ব্যবসা পরিচালনা করেন এবং এলাকার যুব সমাজকে দিয়ে গাজা ও ইয়াবার ব্যাবসা পরিচালনা করে আসছেন দীর্ঘ বহু বছর যাবত কিন্তু তাদের ভয়ে এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীগন ব্যাতিত সাধারণ জনগণ উপরোক্ত পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন।
মো: বাচ্চু হাওলাদার বিদেশে লোক পাঠানোর কথা বলে অনেক লোকজনের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এখন দেশে আসার পরে ভুক্তভোগীগন তাদের টাকা ফেরত চাইতে গেলে তার ভাই মনির হাওলাদার (১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার হিসেবে কর্মরত থাকায় এবং মাদক ব্যবসা পরিচালনাকারী মনির হাওলাদার (১নং ওয়ার্ড এর চৌকিদার) ভুক্তভোগীদের টাকা দিবেনা বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন এবং সামান্য চৌকিদার হয়ে বরিশাল বিভাগীয় ব্যুরো প্রধানকে নাকি বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা সহ জীবন নাশতার হুমকি ধামকি প্রদান করেছেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীগন, মো: সেকান্দর হাওলাদার, তার চৌকিদার ছেলে মো: মনির হাওলাদার, মো: বাচ্চু হাওলাদার ও মো: হাসান হাওলাদারদের দুর্নীতি দিন দিন বেড়েই চলেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সহায়তায় ভুক্তভোগীদের দেখে নেয়ারও জন্য হুমকি ধামকি প্রদান সহ জীবন নাশতার ভয় দেখাচ্ছে ভুক্তভোগীগন জীবন নাশকতার ভয়ে আতংকের মধ্যে জীবন পার করছেন ভুক্তভোগীদের এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে জাতীয় পত্রিকা দৈনিক ন যুগান্তর প্রতিদিন ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক মো: আবু ছালেহ বিপ্লব ক্রাইম রিপোর্টার পরিচালক অভিযান ক্রাইম সিন এর পরিচালক এর ক্যামেরার সামনে তাদের অভিযোগের কথা জানিয়েছেন।
সেকান্দার হাওলাদার সাবেক চেয়ারম্যান লাভলু হাওলাদার এর এক নং চামচা ছিলেন আর লাভলু চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় এমন কোন অপকর্ম নেই যা তিনি করেন নাই, ভুক্তভোগীগন ১। মো: জাহিদ হাসান পিতা: ২। মো: জামান হোসেন, মো: সোবাহান হাওলাদার
৩। মো: বাদল দেওয়ান, পিতা: মো: খোরশেদ দেওয়ান সহ বাউফল উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন এর থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এবং সেই টাকা ফেরত চাইতে গেলে মো: সেকান্দর হাওলাদার গ্রামের সহজ সরল মানুষের সততাকে পুজি করে ছেলে সামান্য চৌকিদার এর অনেক বড় ক্ষমতার নাম করে ডিপ টিউবওয়েল দেয়ার কথা বলে (২০,০০০) বিশ হাজার টাকা নিয়ে অদ্যাবধি ডিপ টিউবওয়েল দেয়নি এবং আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে সেকান্দর হাওলাদার এর নামে অভিযোগ এর শেষ নেই বলে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সেকান্দার হাওলাদার এর ছেলে চৌকিদার মনির হাওলাদার টিবি রোগী তাই এই পরিবারের পিতা ও তিন ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী এবং মনির চৌকিদার মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন দীর্ঘ বহু বছর যাবত অন্যদিকে তার প্রবাসী আপন ভাই মো: বাচ্চু হাওলাদার বিদেশে থাকায় গ্রামের সহজ সরল বেকার লোকজন থেকে যে সকল টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এখন মো: মনির হাওলাদার কেশবপুর ইউনিয়নের নিজ বাড়ীতে অবস্থান করছেন এর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের চক্রান্ত করে ভুক্তভোগীদের টাকা না দেয়ার কথা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন এবং বলে তোমার যা পার তাই করে দেখাও এবং আমিও দেখে নিবো কিভাবে টাকা নাও, এমনকি ভুক্তভোগীগন তাদের পাওনা টাকা তো দিচ্ছেই না উল্টো ভুক্তভোগীদের পাসপোর্ট সকল ডকুমেন্টস আটকে রেখেছেন তাই ভুক্তভোগীদের পাওনা টাকা, পাসপোর্ট সহ সকল ডকুমেন্টস ফেরত পেতে পারে তার জন্য আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মো: সেকান্দর হাওলাদার ও তার তিন ছেলের দুই ছেলে ও এক মেয়ে টিবি রোগী তাই আমি সাংবাদিক ছালেহ বিপ্লব ভুক্তভোগীদের সকল টাকা পয়সা, পাসপোর্ট ও সকল ডকুমেন্টস ফেরত প্রদান করার জন্য এই প্রতারক চক্রের সকল সদস্য ১। মো: মনির হাওলাদার (চৌকিদার), ২। মো: মনির হাওলাদার (প্রবাসী), ৩। মো: সেকান্দর হাওলাদার ৪। মো: হাসান হাওলাদার সহ তাদের সিন্ডিকেটের সকলকে বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী উপরোক্ত সকল অপরাধী ও মাদক ব্যবসায়ীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য এবং ভুক্তভোগীদের পাওনা টাকা পয়সা ফেরত পেতে পারে ও সাংবাদিকদের মানহানীর দ্রুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সহ অন্তরবর্তী কালীন উপদেষ্টা মণ্ডলীর সহ সেনাবাহিনী ও সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীগন স্থানীয় জনসাধারণ যাতে করে এইধরনের অপকর্ম বন্ধ এবং প্রবাসী সেকান্দর হাওলাদার এর ছেলে মো: বাচ্চু হাওলাদার ভুক্তভোগীদের পাওনা পরিশোধ না করে বিদেশে যেতে না পারে তার জন্য সকল প্রকার ব্যাবস্থা গ্রহণ করার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন।
ফ্যাসিবাদ হাসিনা সরকারের আমল থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে ইয়াবা গাঁজার স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলেছে দীর্ঘ বহু বছর ধরে গাজা ও ইয়াবার ব্যাবসা করে আসছেন এটা বাদ দেন,তিনি ওয়ারিশ সনদ এর জন্য পাঁচ শত ও এক হাজার টাকা ও জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করার জন্য পাঁচ শত টাকা করে নেন টাকা না দিলে ঘুরাতে থাকেন তাকে কিছু বলতে চাইলে তিনি বলেন সাত লক্ষ টাকা ইউ এন ও কে দিয়ে চাকুরী নিয়েছি তাই টাকা ছাড়া কোন কাজ আমি করবো না তাই উপরোক্ত ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এই প্রতারক চক্রের সকল সদস্যদের অপকর্মে ও মাদক ব্যবসা পরিচালনাকারীদের বিরুদ্ধে কঠিন শাস্তির জোর দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগী লোকজন এবং নতুন স্বাধীন বাংলাদেশে এই অপরাধী ও মাদক ব্যবসায়ী এবং এই চক্রের আওয়ামী লীগের সকল সদস্যদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি নিচ্চিত করার জোর দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগীগন। (চলবে)