1. admin@banglarmuktokontho.com : admin :
পুলিশ সদস্যের সাথে রোহিঙ্গা কিশোরী উধাও! - বাংলার মুক্ত কন্ঠ
রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সাংবাদিক নির্যাতন-প্রতিরোধ সেলের পরিচালক নির্বাচিত হলেন সাংবাদিক রেজাউল করিম রেজা শীঘ্রই সেনবাগে শুরু হতে যাচ্ছে “শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতি পৌর ক্রিকেট লীগ ২০২৫” বন্দি থাকা নারী ও শিশুসহ ২১ জনকে উদ্ধার! বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুর দুইদিন পার  দাফন নিয়ে সরকার ও পরিবার দ্বন্দ্বে মরদেহ হাসপাতালেই রামপুরহাটের বারমেশিয়া গ্রামে ২৮ আগস্ট নিখোঁজ হয় এক আদিবাসী ছাত্রী বীরগঞ্জে বিএনপি সভাপতি মনজুরুল ইসলাম দিনব্যাপী দুর্গাপূজা মণ্ডপ পরিদর্শন চট্টগ্রামে কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলের ভাড়া নৈরাজ্য : বিভিন্ন মহলের উদ্বেগ! চট্টগ্রামের অভিজাত এলাকা চকবাজারের বাগদাদীয়া একাডেমির হেফজুল কোরআন বিভাগের সবক দান অনুষ্ঠিত সাক্ষাৎকারে ইউনূসের কণ্ঠে ভয়: শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তাকে স্বীকার করে নিলেন প্রধান উপদেষ্টা ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে হামিদুল ইসলাম হামিদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন

পুলিশ সদস্যের সাথে রোহিঙ্গা কিশোরী উধাও!

স,ম,জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম জেলা স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৮৯ Time View

পুলিশ সদস্যের সাথে রোহিঙ্গা কিশোরী উধাও!

স,ম,জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম জেলা স্টাফ রিপোর্টারঃ

নোয়াখালীতে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে হাসপাতাল থেকে এক রোহিঙ্গা কিশোরী ৭ দিন ধরে উধাও রয়েছে।
গত ১২ সেপ্টেম্বর বিকেল ৩টার দিকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের রোহিঙ্গা ইউনিটে এই ঘটনা ঘটে।
পালিয়ে যাওয়া কিশোরীর নাম খতিজা মুন্নি (১৫)। সে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ১২নং ক্লাস্টারের আবুল কালামের মেয়ে।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, পুলিশ কনস্টেবল রিয়াজুর রশিদ ওরফে নয়ন (২৭) ভাসানচর থানায় কর্মরত ছিলেন। ওই সময় ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিশোরী খতিজার সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে অনেক দিন ধরে মুঠোফোনে তাদের প্রেমের সম্পর্ক চলে। অভিযোগ রয়েছে, কনস্টেবল নয়ন ভাসানচরে দায়িত্বে থাকাকালীন নারীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িত থাকার পাশাপাশি মদ, গাঁজা সেবন করে নেশাগ্রস্ত ছিল। মাসখানিক আগে নয়নকে ভাসানচর থানা থেকে ক্লোজ করে নোয়াখালী পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়। গত বৃহস্পতিবার থেকে নয়নকে নোয়াখালী পুলিশ লাইন রোল কলে পাওয়া যাচ্ছে না।
নোয়াখালী জেলা সিভিল সার্জন ডা. মাসুম ইফতেখার বলেন, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের রোহিঙ্গা ইউনিট থেকে একজন রোহিঙ্গা কিশোরী পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি হাসপাতাল থেকে আমাকে জানানো হয়। আমাদের কাজ হচ্ছে চিকিৎসা দেওয়া। তাকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব পুলিশের। বিষয়টি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে পুলিশকে জানানো হয়েছে।
নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। তবে রোহিঙ্গা কিশোরী নিখোঁজের বিষয়টি তার পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশ সদস্য অনুপস্থিত আছে এটা সত্য। ইন-ডিসিপ্লিন ও কর্তব্য কাজে উদাসীনতার কারণে তাকে ভাসানচর থানা থেকে নিয়ে আসা হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024 বাংলার মুক্ত কন্ঠ
সাইট নির্মাণ করেছেন ক্লাউড ভাই